মনীষীদের বাণী- উক্তি

https://www.youtube.com/watch?v=whbz442gHQc

প্রণমিয়া পাটনী কহিল জোর হাতে
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে"   
অন্নদামঙ্গল কাব্য(ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর)   
২. "মানুষ মরে গেলে পচে যায় ,বেঁচে থাকলে বদলায়..."   
রক্তাক্ত প্রান্তর,মুনির চৌধুরী   
৩. 'অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়'----------   
মুকুন্দরাম।   
৪. সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন/হউক দূর অকল্যাণ সফল অশোভন।'   
শেখ ফজলল করিম।   
৫. "আমারে নিবা মাঝি লগে???...   
" পদ্মা নদীর মাঝি" -মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়   
৬. 'যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি'   
(সদ্ভাব শতক)- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার   
৭. 'পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।"-   
মদনমোহন তর্কালঙ্কার   
৮. 'সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি।'--------   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৯. 'স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে'---   
রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।   
১০. মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সব চেয়ে কম। তারা জানেও না যে, এইজন্যে মেয়েদের ভাগ্যে ঘরে ঘরে অপমানিত হওয়া এত সহজ। তারা আপনার আলো আপনি নিবিয়ে বসে আছে। তারপরে কেবলই মরছে ভয়ে,...ভাবনায়,...অযোগ্য লোকের হাতে...খাচ্ছে মার, আর মনে করছে সেইটে নীরবে সহ্য করাতেই স্ত্রীজন্মের সর্বোচ্চ চরিতার্থ।   
যোগাযোগ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।   
১১. 'চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?"   
কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।   
১১. 'তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।'   
--- কাজী নজরুলর ইসলাম   
১২.'কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর; মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতে সুরাসুর।-----   
শেখ ফজলল করিম   
১৩. 'যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা'----   
নির্মলেন্দু গুন।   
১৪. 'আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি'   
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।   
১৫. 'আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা।'----   
শামসুর রাহমান।   
১৬. 'বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়'----   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
১৭. 'রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা'----   
কাজী নজরুলর ইসলাম   
১৮. 'বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর'------   
জীবনানন্দ দাশ   
১৯. 'বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ'   
যতীন্দ্রমোহন বাগচী   
২০. 'ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি'   
সুকান্ত ভট্টাচার্য।   
২১. 'মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন'-----   
ভারতচন্দ্র   
২২. ''প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।"------   
শেখ ফজলল করিম   
২৩. ''জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।"   
সুফিয়া কামাল   
২৪. "রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে"- সুকান্ত ভট্টাচার্য।"-------   
সুকান্ত ভট্টাচার্য।   
২৫. ''আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা 'পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।" ------   
রজনীকান্ত সেন   
২৬. ''সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়"-   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।   
২৭. ''মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে ক'রে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।"------   
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়   
২৮. ''সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।"------   
কামিনী রায়।   
২৯. "মুক্ত করো ভয়/ আপনা মাঝে শক্তি ধরো নিজেরে করো জয়।/ সংকোচের বিহ্বলতা নিজের অপমান/সংকোচের কল্পনাতে হয়ো না ম্রিয়মাণ/দুর্বলেরে রক্ষা করো দুর্জনেরে হানো/নিজেরে দীন নিঃসহায় যেন কভু না জানো।"-------   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৩০. ''আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।"-----   
জীবনানন্দ দাশ।   
৩১. ''হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে"-----   
জীবনানন্দ দাশ।   
৩২. ''সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার"----   
জীবনানন্দ দাশ।   
৩৩. ''আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি"------   
জীবনানন্দ দাশ।   
৩৪.'শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাণ্ডুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ"-----   
জীবনানন্দ দাশ।   
৩৫. ''সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,"-----   
জীবনানন্দ দাশ।   
৩৬. ''হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,"-----   
সুকান্ত ভট্টাচার্য।   
৩৭. 'অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষুদ্ধ স্বদেশ ভূমি।' ------   
সুকান্ত ভট্টাচার্য।   
৩৮. 'হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে,"--- -   
সুকান্ত ভট্টাচার্য।   
৩৯. 'হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো' -----   
সুকান্ত ভট্টাচার্য।   
৪০. ''কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি" -------   
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়   
৪১. ''আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,"------   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।   
৪২. ''আজি হ'তে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে' - ----   
কাজী নজরুল ইসলাম   
৪৩. 'মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী'-----   
সমর সেন।   
৪৪. ''আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি" ----   
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।   
৪৫. 'ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।'------   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।   
৪৬.''এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।"-----   
হেলাল হাফিজ।   
৪৭. 'জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন'------   
শহীদ কাদরী।   
৪৮. ''জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি"-------   
দাউদ হায়দার।   
৪৯.'মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা।'   
------অতুল প্রসাদ সেন।   
৫০.'স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো' -----   
আলাউদ্দিন আল আজাদ।   
৫১.''আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি,"-------   
রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।   
৫২.''বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ স্নেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?"------   
মধুসূদন দত্ত।   
৫৩. ''আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।"------   
জসীম উদ্দিন।   
৫৪.''যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,"-------   
সুকান্ত ভট্টাচার্য।   
৫৫.''আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান।"------   
আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।   
৫৬. 'তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর"-------   
শামসুর রাহমান।   
৫৭.''জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই।" হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে। ---------   
সিকান্দার আবু জাফর।   
৫৮. 'ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।"--------   
জসীম উদ্দিন।   
৫৯. 'তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী' -------   
আশরাফ ছিদ্দিকী।   
৬০. 'সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া।'-----   
চন্ডিদাস।   
৬১. 'রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।' --------   
চন্ডিদাস।   
৬২. ''কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ"   
সৈয়দ এমদাদ আলী।   
৬৩. ''হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন"   
মধুসূদন দত্ত।   
৬৪."মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ' -   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৬৫."এতই যদি দ্বিধা তবে জন্মেছিলে কেন?"-   
নির্মলেন্দু গুণ   
৬৬. হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, -   
জীবনান্দ দাশ   
৬৭. "বাতাসে লাশের গন্ধ ভাসে" -   
রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ্   
৬৮. "ঝিনুক নীরবে সহো,/ঝিনুক নীরবে সহো,/ঝিনুক নীরবে সহে যাও,
ভিতরে বিষের থলি/ মুখ বুঝে মুক্তা ফলাও।"   
আবুল হাসান   
৬৯."এইখানে সরোজিনী শুয়ে আছে, জানিনা সে এইখানে শুয়ে আছে কিনা"-   
জীবনানন্দ দাস   
৭০. "পৃথিবীর সবকটা সাদা কবুতর/ ইহুদী মেয়েরা রেঁধে পাঠিয়েছে/ মার্কিন জাহাজে"   
আল মাহমুদ   
৭১."তুমি যাবে ভাই? যাবে মোর সাথে,/ আমাদের ছোট গাঁয় ?গাছের ছায়ায় লতায় পাতায়/ উদাসী বনের বায় ?"   
জসীমউদ্দীন   
৭২. অপদার্থ মানুষকে অনুকরণ করে নিজের মনুষ্যত্বকে হীন কর না, শুধু অর্থ ও সম্পদের সামনে তোমার মাথা যেন নত না হয়।---   
মোহাম্মদ লুতফর রহমান   
৭৩. সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ------   
প্রমথ চৌধুরী   
৭৪.সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত------   
প্রমথ চৌধুরী   
৭৫. শিক্ষার 'স্ট্যান্ডার্ড' মানে জ্ঞানের 'স্ট্যান্ডার্ড', মিডিয়ামের 'স্ট্যান্ডার্ড' নয়।------   
আবুল মনসুর আহমদ   
৭৬.বিদেশি ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষিত হইবার পর, আগে নয়।------   
আবুল মনসুর আহমদ   
৭৮. ''এ দুর্ভাগা দেশ হতে হে মঙ্গলময় /দূর করে দাও তুমি সর্ব তুচ্ছ ভয়-/ লোক ভয়, রাজভয়, মৃত্যু ভয় আর/দীনপ্রাণ দুর্বলের এ পাষাণভার।"-------   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৭৯. রাজনীতিবিদদের কামড়াকামড়ির দায় রাজনীতির নয়,বরং বুর্জোয়া কাঠামোর নড়বড়ে গঠনই রাষ্ট্রের বারোটা বাজিয়ে দেয় । (সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু)---   
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস   
৮০. "বিপ্লব, অবিশ্যি, শান্ত ভাবেও হতে পারে- অনেকখানি সময় লাগিয়ে ছোট-মাঝারি কিস্তিতে; বহু শত বৎসর পরে যোগফলে মহাবিপ্লবের চেহারাটা অনুমান করা যাবে। বড় বিপ্লব দিয়েই শুরু হতে পারে- ততটা শান্ত ভাবে নয়- বেশি মানবীয় শক্তি খরচ করে নয়। যে সভ্যতা দর্শনের আঁধার-খননে আবছা হয়ে ছিল এতকাল, তাকে যুক্তির পথে চালিয়ে নিয়ে ক্রমেই আলোকিত করে তুলবার জন্যে- পৃথিবীর সকলেরই নিঃশ্রেয়সের জন্যে এই বিপ্লব। অনেকেই এই রকম কথা বলছে। কিন্তু বিপ্লব আসেনি এখনও।-----   
জীবনানন্দ দাশ।   
৮১. "বিপ্লব স্পন্দিত বুকে, মনে হয় আমিই লেনিন"-   
সুকান্ত ভট্টাচার্য   
৮২.সত্যি যেদিন পাখিকে খাঁচা থেকে ছেড়ে দিতে পারি/সেদিন বুঝতে পারি পাখিই আমাকে ছেড়ে দিলে।/যাকে আমি খাঁচায় বাঁধি সে আমাকে আমার ইচ্ছেতে বাঁধে, সেই ইচ্ছের বাঁধন যে শিকলের বাঁধনের চেয়েও শক্ত। ......   
ঘরে বাইরে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৮৩. "মাধবী হঠাৎ কোথা হতে এল ফাগুন দিনের স্রোতে, এসে হেসেই বলে যাই যাই যাই।   
মাধবী ফুল গাছ সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৮৪."তরবারি গ্রহণ করতে হয় উচ্চশিরে উদ্ধত হস্ত তুলে, মালা গ্রহণ করতে হয় উচ্চশির অবনমিত করে, উদ্ধত হস্ত যুক্ত করে ললাট ঠেকিয়ে।"   
------কাজী নজরুল ইসলাম   
৮৫.'বামন চিনি পৈতা প্রমাণ বামনী চিনি কিসে রে।' ---   
লালন   
৮৬.যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে।   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৮৭.বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই।   
কাজী নজরুল ইসলাম   
৮৮. ......যেন হাঁক দিয়ে আসে
অপূর্ণের সংকীর্ণ খাদে
পূর্ণ স্রোতের ডাকাতি......
অঙ্গে অঙ্গে পাক দিয়ে ওঠে
কালবৈশাখীর-ঘূর্ণি-মার-খাওয়া অরণ্যের বকুনি।   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৮৯।"এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেওনা"   
কাজী নজরুল ইসলাম   
৯০।'কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি'   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৯১। "প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস,তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।"   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৯২। 'কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি'   
মাহবুব উল আলম চৌধুরী   
৯৩। এক সে পদ্ম তার চৌষট্টি পাখনা,------------চর্যাপদ   
...   
৯৪। বিশ্বপিতা স্ত্রী ও পুরুষের কেবল আকারগত কিঞ্চিত ভেদ সংস্থাপন করিয়াছেন মাত্র। মানসিক শক্তি বিষয়ে ন্যূনাধিক্য স্থাপন করেন নাই। অতএব বালকেরা যেরূপ শিখিতে পারে বালিকারা সেরূপ কেন না পারিবেক।----------------------   
মদনমোহন তর্কালঙ্কার   
৯৫। যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে ভোগ করা তাহাকেই সাজে।   
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
৯৬।যে লোক পরের দুঃখকে কিছুই মনে করে না তাহার সুখের জন্য ভগবান ঘরের মধ্যে এত স্নেহের আয়োজন কেন রাখিবেন।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (দুর্বুদ্ধি)।   
৯৭।সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সমস্যাপূরণ)।   
৯৮।হঠাৎ একদিন পূর্নিমার রাত্রে জীবনে যখন জোয়ার আসে, তখন যে একটা বৃহৎ প্রতিজ্ঞা করিয়া বসে জীবনের সুদীর্ঘ ভাটার সময় সে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিতে তাহার সমস্ত প্রাণে টান পড়ে।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।   
৯৯।নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রানীও বটে।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।   
১০০।মনে যখন একটা প্রবল আনন্দ একটা বৃহৎ প্রেমের সঞ্চার হয় তখন মানুষ মনে করে, 'আমি সব পারি'। তখন হঠাৎ আত্নবিসর্জনের ইচ্ছা বলবতী হইয়া ওঠে।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।   
১০১।সংসারের কোন কাজেই যে হতভাগ্যের বুদ্ধি খেলে না, সে নিশ্চয়ই ভাল বই লিখিবে।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(সম্পাদক)।   
১০২।যে ছেলে চাবামাত্রই পায়, চাবার পুর্বেই যার অভাব মোচন হতে থাকে; সে নিতান্ত দুর্ভাগা। ইচ্ছা দমন করতে না শিখে কেউ কোনকালে সুখী হতে পারেনা।   
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।   
১০৩।সামনে একটা পাথর পড়লে যে লোক ঘুরে না গিয়ে সেটা ডিঙ্গিয়ে পথ সংক্ষেপ করতে চায়-বিলম্ব তারই অদৃষ্টে আছে।   
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।   
১০৪।বিধাতা আমাদের বুদ্ধি দেননি কিন্তু স্ত্রী দিয়েছেন, আর তোমাদের বুদ্ধি দিয়েছেন; তেমনি সঙ্গে সঙ্গে নির্বোধ স্বামীগুলোকেও তোমাদের হাতে সমর্পন করেছেন।- আমাদেরই জিত।   
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।   
১০৫।বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(শেষের কবিতা)।   
১০৬।লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই।   
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(শেষের কবিতা)।   
১০৭।পূর্ন প্রাণে যাবার যাহা
রিক্ত হাতে চাসনে তারে,
সিক্ত চোখে যাসনে দ্বারে।   
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শেষের কবিতা)।   
১০৮।সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা- তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (চোখের বালি)।   
১০৯।সাধারনত স্ত্রীজাতি কাঁচা আম, ঝাল লন্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে। যে দুর্ভাগ্য পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হইতে বঞ্চিত সে-যে কুশ্রী অথবা নির্ধন তাহা নহে; সে নিতান্ত নিরীহ।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মনিহারা)।   
১১০। যারে তুমি নিচে ফেল সে তোমাকে বাঁধিবে যে নিচে।
পশ্চাতে রেখেছ যারে সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।   
১১১।মনেরে আজ কহযে, ভালমন্দ যাহাই আসুক, সত্যেরে লও সহজে।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বোঝাপড়া-কবিতা)।   
১১২।আশাকে ত্যাগ করলেও সে প্রগলভতা নারীর মত বারবার ফিরে আসে।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।   
১১৩।দুঃখের বরষায় চক্ষের জল যেই নামল বক্ষের দরজায় বন্ধুর রথ সেই থামল।   
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।   
১১৪।"কত বড়ো আমি' কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি॥   
" - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর   
Posted by Md. Samir Uddin at 10:31 No comments: Email ThisBlogThis!Share to TwitterShare to FacebookShare to Pinterest
Labels: উক্তি, জীবন, প্রেমের বানী, বানী, ভালবাসার কথা, ভালবাসার বানী
এখন আপনি আছেন শ্রেষ্ট প্রেমের বানী - পৃষ্টা ২
24. কালো চুল পাকা চুল উভয়েরই কাছে প্রেমবস্তু এক । প্রেম কোন দিন কারুর ভিতর নিস্তব্ধ হয়না , যার ভিতর হয় সে ভন্ড ।
25. পবিত্র প্রেম শূভ্র ফুল ফোটাবে । 26. ভালবাসা গোলাপ ঘ্রান
বুকের ভিতর একটি কৌটায়
ভরাট থাকে সারা জনম । 27. ভালবাসা অনেকটা ফুলের সুরভির মতো । সে একবার উড়ে গেলে ফিরে আসে না , যেমন নদীর পাড় একবার ভাঙ্গল সে পাড় আর জোরা লাগে না । 28. ভালবাসা পেলে যদি সে ভালবাসার পলে পলে পাহারা দিয়ে দখল রাখতে হয় চৌকিদারৈর মতো , চাইনে তাহলে সে ভালবাসা । 29. তোমার প্রেমের বন্যায় বধু হায়
দুই কুল আমার ভাঙ্গিয়া ভাঙ্গিয়া যায় ।#কাজী নজরুল
Posted by Md. Samir Uddin at 10:27 No comments: Email ThisBlogThis!Share to TwitterShare to FacebookShare to Pinterest
Labels: উক্তি, জীবন, ভালবাসার কথা, ভালবাসার বানী
এখন আপনি আছেন শ্রেষ্ট প্রেমের বানী - পৃষ্টা ১
1. ভালবাসা একটি সাময়িক সমাধি #প্লেটো 2. প্রেমের আনন্দ থাকে শুধু সল্পক্ষন
প্রমের ব্যাদনা থাকে সমস্ত জীবন #রবিন্দ্রনাথ 3. হে বর্ষা, এত বেশী ঝরোনা যে আমার প্রেয়সী আমার কাছে আসতে না পারে । ও এসে যাওয়ার পর এত মুষলধারায় ঝরো যেন ও যেতেই না পারে । 4. ভালবাসার জন্য যার পতন হয়, বিধাতার কাছে সে আকাশের উজ্জল তারার মত উজ্জল ।#বেন জনসন 5. ভালবাসার অর্থ হলো যাকে তুমি ভালবাসো তার মত জীবন যাপন করা ।#টলস্টয় 6. নারীর প্রেমে মিলনের সুর বাজে , আর পুরুষের প্রেমে বিচ্ছেদের বেদনা ।#রবিন্দ্রনাথ 7 . যৌবনে যার জীবনে প্রেম এলোনা তার জীবন বৃথা । #শংকর 8 . প্রেম হল সিগারেটের মতো , যার আরাম্ভ হল অগ্নি দিয়ে আর শেষ পরিনতি ছাইয়েতে । #বার্নার্ডশ 9 . প্রেম ও হাসি ছাড়া আমাদের জীবনে প্রকৃত কোন আনন্দ নাই । তাই যদি বাচার আনন্দ নিয়ে বাচতে হয় তবে প্রেম ও হাসির মধ্য দিয়ে বাচতে হবে । #হোরেস 10. ভালবাসা আচ্ছাদন নয় বরং চোখের জল । #ইমারসন 11. ভালবাসা কৈশরের বিস্ময় যৌবনের নেশা এবং বার্ধক্যের সুখ স্মৃতি । 12. ভালবাসা যা দেয় তার চেয়ে বেশী কেড়ে নেয় । #টেনিসন
13. ভালবাসা তালাবদ্ধ হ্রদয়ের দরজা মুহূর্তে খুলে দেয় ।#টমাস 14. পুরুষ অনে ঠেকে , অনেক ঘা খেয়ে ভালবাসতে শেখে ।#রবীন্দ্রনাথ 15. সত্যিকারের ভালবাসার তার পাত্র বা পাত্রীকে সুস্থ ও সুখী দেখতে চায় ।#শরত্‍চন্দ্র 16. প্রেম মানুষকে সংযমী , চরিত্রবান , বলবান , সাধনার দৃঢ়বান করে , যুবককে সংগ্রামশীল , মসত্‍ ও গৌরবশীল করে ।#লুত্‍ফর রসমান 17 প্রেম মানুষকে সকল প্রকার হতাশা থেকে রক্ষা করে ।# 18. তুমি না এলে একশ ভাবে মরন কে ডাকতে পারি । মৃত্যু তো তোমার মত কঠিন হৃদয় নয় যে ডাকলেও সে আসবে না । 19 মেয়ে মানুষের ভালবাসা সবুর করতে পারেনা , বিধাতা তার হাতে সে অবসর দেননি ।#রবীন্দ্রনাথ 20. কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা আর প্রেম হচ্ছে ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন ।#কাজী নজরুল 21. তুমি আমায় ভালবাস তাই তো আমি কবি
আমার এ রূপ সে যে তোমার ভালবাসার ছবি । #কাজী নজরুল 22. রঙিন ঠোটের সরুলতা হতে একটি চুমুরে ছিড়ে
বেধে রাখা যায় রূপহীন সেই ভালবাসার কথাটিরে ।#জসীমউদ্দিন 23. চলো যাই প্রেম আর বিশ্বাসের আলো হাতে
নিয়ে এগিয়ে পেরিয়ে যাই ঘৃনার নদীর সাঁকো ।#আহসান হাবিব
Posted by Md. Samir Uddin at 10:26 No comments: Email ThisBlogThis!Share to TwitterShare to FacebookShare to Pinterest
Labels: উক্তি, পত্র সমগ্র, ভালবাসার কথা, ভালবাসার বানী
বিখ্যাত লেখক ও মণীষীদের নির্বাচিত ৩০০০ টি [বাংলাঃ ১২০০ English 1800 ] বানী বা উক্তি সমূহের বাংলা বই বা ই-বুক বা PDF [ কম্পিউটার + মোবাইল ভার্সন ]
বাণী পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই উচ্চারিত হয়ে আসছে। প্রত্যেক বিখ্যাত বা সফল ব্যক্তি নিজের অতিবাহিত জীবনের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে কিছু না কিছু শিক্ষা গ্রহণ করে ... সেই শিক্ষার সারমর্ম তথা এককথায় প্রকাশ হল বাণী যা উপদেশ রূপে অন্যকে শেয়ার করে। যাতে সে ভুল না করে তার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে ...
আমাদের জীবন একটাই ও এই জীবনের সময় খুব সংক্ষিপ্ত তাই সফল হবার জন্য কোন পথ ভালো ও কোন পথ খারপ তা বুঝার জন্য লাইফে এক্সপিরিমেন্ট করার সময় আমদের হাতে নেই কাজেই সফল হবার জন্য আমাদের ইতিহাসের সফল ও বিখ্যাত ব্যক্তিদের দিকনির্দেশনা ও উপদেশ (উক্তি বা বাণী ) ফলো করতে হবে
বিশিষ্ট লেখকদের গ্রন্থ পড়লে জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করা যায়। শিক্ষার কোন শেষ নেই। কিন্তু আমাদের জ্ঞানের গভীরতা এতই কম যে, আমরা বেশি বই পড়তে পারি না। হয়তো সময়ও সকলের হয়ে উঠে না।জীবনী, কবিতা, গল্প কিংবা উপন্যাসে কবি সাহিত্যিকেরা বিভিন্ন কাহিনী বা চরিত্রের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাঁদের নিজস্ব কিছু মতামত বা অভিব্যক্তি প্রকাশ করে থাকেন। সমস্ত জীবনের সঞ্চিত অভিজ্ঞতার আলোকে সৃষ্ট সেইসব অভিব্যক্তি থেকে আমরা কিছু না কিছু শিখতে পারি। কিন্তু বাণী চিরন্তনী বইটি পড়লে একাধিক বইয়ের মূল বক্তব্য পেয়ে যাবেন। স্মরণীয় বাণীগুলো মনের মধ্যে গেঁথে রাখলে অনেক সহজ হবে আপনাদের চলার পথ। মানুষেকে বোঝানোর জন্যেই বিশ্বের বড় বড় মনীষীরা নানাভঅবে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন। সেই সব গুরুত্বপূর্ন বক্তব্য গুলোকে সংক্ষিপ্ত করে বাণী বা উক্তি আকারে সংকলিত হয়েছে। আর এই বিশ্বের শ্রেষ্ঠ মনীষীদের গুরুত্বপূর্ণ বানী বা উক্তি গুলোকে সংগ্রহীত করে আপনাদের জন্য ই-বুক আকারে শেয়ার করলাম আশা করি এই ই-বুক আপনাদের জীবনকে অনেক সহজ করে দিবে ফলে আপনি খুব দ্রুত সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছাতে পারবেন ...।
এই ই-বুকটি পড়লে আপনারা অবশ্যই বুঝতে পারবেন এর গুরুত্ব কতটুকু। কারন এখানে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ মনীষীদের বাণীও সংকলিত হয়েছে। এ বইটিতে যে সকল বাণী সংকলিত হয়েছে, তার সবই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। অনেক গুরুত্বপূর্ণ বাণী আছে, যা মানুষের জানা একান্ত প্রয়োজন। তাছাড়া এই ই-বুক পড়ে আপনি নিজের জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে পারবেন, সেই সাথে অন্যকেও বোঝাতে পারবেন। অনেক ক্ষেত্রে আপনার ভুল সংশোধনের জন্যে গ্রন্থটি বিশেষ কাজে লাগবে। অন্যের ভুলকে আপনি শুধরে দিতে পারবেন।
এই ই-বুকে আপনার মনের সুপ্ত কথাগুলোও উপস্থাপন করা হয়েছে যা বিখ্যাত কোন মনীষী থেকে বর্ণিত ... এই ই-বুক পড়লে আপনা মতামতের স্বপক্ষে এবং বিপক্ষের বক্তব্যগুলোকে পাশাপাশি দাঁড় করাতে পারবেন।
আপনার ভাল মন্দ, পাপ পূণ্য, সুখ-দুঃখ হাসি-কান্না, সত্য-মিথ্য, জানা-অজানা, প্রেম-ভালবাসার বাণীগুলো এ গ্রন্থটিতে সংকলিত হয়েছে। এ বইটিতে মহামনীষী; বিশিষ্ট রাজনৈতিক, বিজ্ঞানী, ঔপন্যাসিক, সাধক, গবেষকদের বক্তব্য এবং বিভিন্ন বচন তুলে ধরা হয়েছে। বচনগুলো চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। অনেক ক্ষেত্রে কোনটি কার বচন তা কেউ বলতে পারে না। তবে বচনগুলোর সাথেন মানুষের বিভিন্ন কর্মকান্ডের যেমন গভীর সম্পর্ক রয়েছে, তেমনি রিয়েছে শিক্ষণীয় অনেক উপকরণ।
এই ই-বুকের সুবিধা সমূহঃ
এই বইতে বুকমার্ক মেনু ও হাইপারলিঙ্ক মেনু যুক্ত আছে আপনাকে কোন অধ্যায়ে যেতে মাউসের চাকা ঘুরানো লাগবে জাস্ট ওই অধ্যায়ের নামের উপর ক্লিক করলেই হবে ...।
এই ইবুক সম্পর্কে আমি কিছুই বলব না ...
আপনার নিজ চোখে অনলাইন লাইভ ভিউ দেখে আসুন ...
তাহলেই সব বুঝতে পারবেন ...
তারপর সিদ্বান্ত নিন আপনার মেগাবাইট খরচ করে ডাউনলোড করবেন কিনা ... !!!
অবশ্য এই বইয়ের মেগাবাইট খুব একটা বেশি না ... মাত্র ৯ এমবি ...
http://www.slideshare.net/tanbircox/most-motivational-bangla-quotes-of-all-time
এই লিংক থেকে আপনি চাইলে বই ডাউনলোড ও করতে পারবেন ...
উপরের বারে save অপশনে ক্লিক করে জাস্ট ফেসবুক দিয়ে লগইন করুন দেখবেন ডাউনলোড লিংক শো করছে
কম্পিউটার ভার্সন ডাউনলোড লিংকঃ
সাইজ মাত্রঃ ৯ এমবি
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৩০০ টি
ডাউনলোড লিংকঃ
 http://www53.zippyshare.com/v/82296480/file.html
অথবা
এখানে ক্লিক করুন
মোবাইল ভার্সন ডাউনলোড লিংক
এখানে ক্লিক করুন
অথবা
এখানে ক্লিক করুন
নোটঃ zippyshare.com থেকে যাদের ডাউনলোড করতে সমস্যা হয় তাদের বলছি
এই সার্ভারে কোন ফাইলের অরজিনাল ডাউনলোড লিংক হচ্ছে
ফাইলের নামের ডানপাশে " কমলা (Orange) কালারের" [Download Now ] যে ব্যাটন আছে সেইটি ...
নোটঃ zippyshare.com থেকে যাদের ডাউনলোড করতে সমস্যা হয় তাদের বলছি। এই সার্ভারে কোন ফাইলের অরজিনাল ডাউনলোড লিংক হচ্ছে। ফাইলের নামের ডানপাশে " কমলা (Orange) কালারের" [Download Now ] যে ব্যাটন আছে সেইটি ...
[ ফাইল ওপেন জাতীয় সকল সমস্যার সমাধান]
জিপ ও রার ফাইল ওপেন
কম্পিউটারের জন্যঃ
zip & rar file extract 5.0 beta 6 (x86) 32 .exe
Download Link:
http://www.solidfiles.com/d/34a26c1278/
অথাবা
http://www71.zippyshare.com/v/95337306/file.html
zip & rar file extract 5.0 beta 6 (x64) .exe
Download Link:
http://www.solidfiles.com/d/0c6a71a42a/
অথাবা
http://www46.zippyshare.com/v/59677769/file.html
এন্ড্রোয়েড মোবাইল
Easy Unrar Unzip .apk
Download Link:
http://www.solidfiles.com/d/948d09746f/
অথাবা
http://www13.zippyshare.com/v/31274353/file.html
এইরকম অসংখ্য শিক্ষণীয় ও কম্পিউটার বিষয়ক বাংলা বই ও সফটওয়্যার একসাথে পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন ... জাস্ট সংগ্রহে রেখে দিন ...আপনার ও আপনার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাজে লাগবে...
সীমিত ইন্টারনেট প্যাকেজের ও নেটের স্লো স্পিড়ের জন্য যারা এই ফাইল গুলো অথাবা আমার অন্যান্য ফাইল ডাউনলোড করতে পারছেন না ...!অথবা যারা ব্যস্তাতার জন্য ডাউনলোড করার সময় পাচ্ছেন না……অথবা এতগুলো ফাইল একটা একটা করে ডাউনলোড করতে যাদের বিরক্তিকর মনে হয় …তারা নিচের লিংকে দেখুন …আশা করি আপনারা আপনাদের সমাধান পেয়ে যাবেন......
https://www.facebook.com/notes/জিরো-গ্রাভিটি/complete-solution-of-your-computer-all-genuine-windows-xclusive-software-bangla-/10152049959232103
Posted by Md. Samir Uddin at 10:24 No comments: Email ThisBlogThis!Share to TwitterShare to FacebookShare to Pinterest
Labels: উক্তি, জীবন, বানী, ভালবাসার বানী
হুমায়ূন আহমেদের শ্রেষ্ঠ উৎসর্গ পত্র সমগ্র...... কিছু ছবি এবং পরিশেষে একটি প্রস্তাব


আচ্ছা, হুমায়ূন আহমেদের বই কিনে সবার আগে কোন কাজটা করে থাকেন আপনি? আমার মতোই কি দুদ্দাড় করে উৎসর্গ পত্র পড়ে দেখেন? আমার মনে হয়, তাঁর একনিষ্ঠ পাঠকদের একটি বড় অংশই এ কাজটা করে থাকেন।

উৎসর্গ পত্র নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের সৃজনশীলতার জবাব নেই। শুধু আমাদের দেশ কেন, কলকাতার লেখকরাও এ জায়গায় এতোটা মননশীলতার পরিচয় দিতে পারেন নি। রবীন্দ্রনাথ যেমন বিচিত্র রকম উৎসর্গ পত্র লিখতেন, হুমায়ূনও ঠিক তাই। মাঝে মাঝে সেখানে থাকে উৎকট রসিকতা, মাঝে মাঝে গভীর জীবনবোধ, মাঝে মাঝে মৃত্যুর হাহাকার, আবার মাঝে মাঝে শুধুই একান্ত শুভ কামনা। নিজের স্ত্রী, পুত্র-কন্যা থেকে শুরু করে ভাই-বোন, মা-বাবা, চেনা-অচেনা মানুষজন কাউকেই উৎসর্গ করতে ছাড়েন নি! এমনকি অনেক উৎসর্গ পত্রে এমনও লিখেছেন, উৎসর্গ করার মতো কাউকে পাচ্ছেন না! উৎসর্গ পত্রগুলো ঘাঁটতে গিয়ে বারবার চোখ ভিজে উঠেছিলো। তাঁর প্রাণবন্ততার জলজ্যান্ত প্রমাণ এই উৎসর্গ পত্রগুলো... কে বলবে তিনি আর নেই???



যাই হোক, আমার সংগ্রহের বইগুলো থেকে বেছে বেছে সেরা কিছু উৎসর্গ পত্র তুলে ধরলাম। আপনাদের পছন্দের অন্য যে কোন উৎসর্গ পত্র থাকলে জানান প্লিজ, অ্যাড করে দেব। আমি চাই হুমায়ূন আহমেদের অন্তত আড়াইশ' বইয়ের উৎসর্গ পত্র যেন এই পোস্টে থাকে।

নন্দিত নরকে
নন্দিত নরকবাসী মা-বাবা, ভাইবোনদের

বাসর
স্নিগ্ধা করিম
আমার উৎসর্গপত্রগুলি সে খুব আগ্রহ নিয়ে পড়ে। আমি না-কি উৎসর্গপত্রে অনেক মজা করি। তার ধারণা কোন একদিন তাকে একটি বই আমি উৎসর্গ করব। সেখানে অনেক মজার কথা থাকবে।
বই উৎসর্গ করা হলো।

এই মেঘ, রৌদ্রছায়া
ছবি পাড়ায় আমার ছোট্ট একটা অফিস আছে। সেই অফিসে রোজ দুপুরবেলা অভিনেতা মাহফুজ আহমেদ উপস্থিত হয় এবং হাসিমুখে বলে, ভাত খেতে এসেছি। সে আসলে আসে কিছুক্ষণ গল্প করার জন্যে। ইদানীনং মাহফুজ খুব ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। দুপুরবেলা তার হাসিমুখ দেখতে পাই না। মাহফুজ কি জানে, প্রতিদিন দুপুরে আমি মনে মনে তার জন্যে অপেক্ষা করি?

বহুব্রীহি
জনাব আবুল খায়ের
অভিনয় যাঁর প্রথম সত্তা
অভিনয় যাঁর দ্বিতীয় সত্তা

আমি এবং কয়েকটি প্রজাপতি
তার নাম রোমেল। আমি তাকে রহস্য করে ডাকি ত্রুস্ক, রাশিয়ান সাবমেরিন ত্রুস্ক, নাবিকদের নিয়ে সাগরে তলিয়ে যাওয়া ত্রুস্ক। রোমেলকে দেখলেই আমার কেন জানি তলিয়ে যাওয়া সাবমেরিনের কথা মনে হয়। সে পড়াশোনা করেছে রাশিয়ায়। রুপবতী এক রাশিয়ান মেয়েকে বিয়ে করেছে। মেয়েটি রাশিয়ার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। তাদের পুতুলের মতো একটা ছেলে আছে। রোমেল তার রাশিয়ান পরিবার নিয়ে পাবনায় বাস করছে। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ তার মাস্টার্স ডিগ্রি আছে কিন্তু সে জীবন নির্বাহ করছে পত্রিকা বিক্রি করে।
আখতারুজ্জামান রোমেল (ত্রুস্ক)

আসমানীরা তিন বোন
আমি একজনকে চিনি যিনি দাবি করেন তাঁর শরীরের পুরোটাই কলিজা। চামড়ার নিচে রক্ত মাংস কিছু নেই, শুধুই কলিজা। এ ধরনের দাবি করার জন্য সত্যি সত্যিই অনেক বড় কলিজা লাগে।প্রণব ভট্ট।

বৃষ্টি ও মেঘমালা
মধ্যদুপুরে অতি দীর্ঘ মানুষের ছায়াও ছোট হয়ে যায়।
অধ্যাপক তৌফিকুর রহমানকে।
যাঁর ছায়া কখনো ছোট হয় না।

কোথাও কেউ নেই
কাজী হাসান হাবিব
হে বন্ধু, হে প্রিয়

এই আমি
গাজী শামছুর রহমান
যিনি নিজে চোখ বন্ধ করে থাকেন
কিন্তু আশেপাশের সবাইকে বাধ্য করেন
চোখ খোলা রাখতে

অয়োময়
আমার স্তন্যদাত্রী
নানিজান-কে

মৃন্ময়ীর মন ভালো নেই
তিনি সব সময় হাসেন।যতোবার তাঁকে দেখেছি, হাসিমুখ দেখেছি।আমার জানতে ইচ্ছা করে জীবনে কঠিন দুঃসময়ে তিনি যখন কলম হাতে নিয়েছিলেনতখনও কি তাঁর মুখে হাসি ছিলো?সর্বজন প্রিয়আমাদেররাবেয়া খাতুন

সকল কাঁটা ধন্য করে
কবি ফরহাদ মজহার
প্রিয়তমেষু
কবি-মানুষ যে রাজনীতি নিয়ে জটিল জটিল রচনা লিখে
সবাইকে চমকে দিতে পারে- আমার ধারণা ছিলো না।

নীল মানুষ
জলি আবেদিন
আড়ালে তাঁকে আমি ডাকি সিস্টার টুয়েন্টি টু ক্যারেট।
কারণ তাঁর হৃদয় বাইশ ক্যারেট সোনায় বানানো-
কোন খাদ নেই।

রূপার পালঙ্ক
একবার একজন লেখক আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। আমাদের তিনকন্যা যে
যেখানে ছিলো, লেখকের নাম শুনে উড়ে চলে এলো। আমার মেজো মেয়ে বলল, এতো বড় লেখকের সামনে সে দাঁড়িয়ে থাকতে পারছে না। তার না-কি পা ঝিমঝিম করছে। আমি তখন লেখককে দেখছিলাম না, মুগ্ধ হয়ে আমার তিনকন্যার উচ্ছ্বাস দেখছিলাম।
সেই লেখকের নাম-
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

হুমায়ূন আহমেদের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস
ভালবেসে যদি সুখ নাহি তবে কেন,
তবে কেন মিছে ভালোবাসা
.......গুলতেকিনকে

তিন বিচিত্র
আমার একজন কার্ডিওলজিস্ট বন্ধু আছেন, তাঁর
কাছে যখনি যাই তিনি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে
বলেন, "আপনার তো দিন শেষ।"
কোন ডাক্তারজে এড় সহজে দিন শেষের কথা বলতে
আগে শুনিনি। আমি মুগ্ধ!
প্রফেসর বরেন চক্রবর্তী
ভালোমানুষেষু

দারুচিনি দ্বীপ
মা মনি নোভা আহমেদ
এই উপন্যাসের পান্ডুলিপির প্রথম পাঠিকা নবম শ্রেণীর বালিকা আমার বড় মেয়ে নোভা আহমেদ। সে বই শেষ করেই আমাকে বললো, আমার যখন একুশ বছর বয়স হবে তখন কি তুমি আমাকে এই বইয়ের নায়িকার মতো একা একা সেন্ট মার্টিন আইল্যান্ড যেতে দেবে? আমি বললাম- না।
সে কঠিন গলায় বলল, তাহলে তুমি এই বইয়ে মিথ্যা কথা কেন লিখলে? আমি তার অভিমানী চোখের দিকে তাকিয়ে বলতে বাধ্য হলাম-আচ্ছা যাও তোমাকেও যেতে দেবো।

উড়ালপঙ্খী
আমার কিছু বন্ধুবান্ধব আছে
সপ্তাহে একবার যাদের মুখ না দেখলে মনে হয়
সপ্তাহটা ঠিকমতো পার হলো না। কিছু যেন বাদ পড়ে গেলো।
শফিক-উল-করিম

দিঘির জলে কার ছায়া গো
কন্যা লীলাবতীকে। এই উপন্যাসের নায়িকা লীলা। আমার মেয়ে লীলাবতীর নামে নাম। লীলাবতী কোনোদিন বড় হবে না। আমি কল্পনায় তাকে বড় করেছি। চেষ্টা করেছি ভালোবাসায় মাখামাখি একটি জীবন তাকে দিতে। মা লীলাবতী : নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে, রয়েছ নয়নে নয়নে।

লিলুয়া বাতাস
দীর্ঘদিন কেউ আমার পাশে থাকে না, একসময় দূরে সরে যায়।
হঠাৎ হঠাৎ এক আধজন পাওয়া যায় যারা ঝুলেই থাকে, যেমন অভিনেতা ফারুক।
লিলুয়া বাতাস বইটি তার জন্যে।
পরম করুণাময় তার হৃদয়ে লিলুয়া বাতাস বইয়ে দেবেন, এই আমার শুভ কামনা।
ফারুক আহমেদ
সুকনিষ্ঠেষু

সানাউল্লাহর মহাবিপদ
ওয়াহিদ ইবনে রেজা(বাপ্পি)
বড় কবিরা পারবারিকভাবে অসুখি হন।
বাপ্পি একজন বড় কবি এটা জেনে ভালো লাগছে।
সে আরো বড় কবি হোক, এই শুভ কামনা।

সেদিন চৈত্রমাস
আমি লক্ষ্য করে দেখেছি অতি বুদ্ধিমান কেউ কখনো ভাল মানুষ হয় না। মারুফ তার ব্যতিক্রম। আচ্ছা তার সমস্যাটা কি?
মারুফুল ইসলাম
ভালমানুষেষু

তেঁতুল বনে জোছনা
অধ্যাপক হায়াৎ মামুদ
কিছু মানুষ আছেন যাদের দেখামাত্র মন আনন্দে পূর্ণ হয়, কিন্তু তারা যখন কাছে থাকেন না তখন তাদের কথা তেমন মনে পড়ে না। হায়াৎ ভাই সেই দলের আমার দেখা নিখুঁত ভালো মানুষদের একজন।

আনন্দ বেদনার কাব্য
শামসুর রাহমান
শ্রদ্ধাষ্পদেষু
আমাকে দেখাও পথ ধ্যানী;
চোখ বন্ধ ক’রে অন্ধকারে হেঁটে হেঁটে
এখন কোথায় যাবো? কার কাছে যাবো?

ছেলেটা
আনোভা
এই মেয়ে, আমি তোমার নামের বানান জানিনা। তুমি কেমন, তোমার হাব ভাব কেমন এই তথ্য আমার জানা নেই। তুমি কোনদিন বাংলা শিখবে কিনা, আর শিখলেও আমার বই তোমাকে পড়তে দেয়া হবে কি না তাও জানি না। তাতে কি? এই বইটা তোমার জন্য

কালো যাদুকর
জুয়েল আইচ
জাদুবিদ্যার এভারেস্টে যিনি উঠেছেন।
এভারেস্টজয়ীরা শৃঙ্গ বিজয়ের পর নেমে আসেন।
ইনি নামতে ভুলে গেছেন।

দেখা না-দেখা
নিষাদ হুমায়ূন, তুমি যখন বাবার লেখা এই ভ্রমণ কাহিনী পড়তে শুরু করবে তখন আমি হয়তোবা অন্য এক ভ্রমণে বের হয়েছি। অদ্ভুত সেই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা কাউকেই জানাতে পারব না। আফসোস!

তিথির নীল তোয়ালে
বিখ্যাত টেলিভিশন অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা
আমার জানতে ইচ্ছে করে, একজন মানুষ এত ভাল অভিনয় কি ভাবে করেন?

যদিও সন্ধ্যা
অভিনেতা আহমদ রুবেল
অভিনেতা হিসেবে A+, মানুষ হিসেবে A++

লীলাবতী
শুদ্ধতম কবি জীবনানন্দ দাশ
কবি, আমি কখনো গদ্যকার হতে চাই নি।
আমি আপনার মতো একজন হতে চেয়েছি।
হায়, এত প্রতিভা আমাকে দেয়া হয় নি।

আমার প্রিয় ভৌতিক গল্প
আমার তিন কন্যা বিপাশা, শীলা, নোভা।
এরা ভূত বিশ্বাস করে না, কিন্তু ভূতের ভয়ে অস্থির হয়ে থাকে। প্রায়ই দেখা যায় তিন কন্যা ঠাসাঠাসি করে এক বিছানায় ঘুমুচ্ছে, কারণ কেউ একজন ভয় পেয়েছে।

রুমালী
জলি আবেদিন
জামাল আবেদিন
যুগলেষু।
এমন আনন্দময় মানব-মানবী আমি খুব কম দেখেছি। তাঁদের এই আনন্দ দেখেও সুখ।

পারুল ও তিনটি কুকুর
কাকলী প্রকাশনীর নাসির আহমেদ
এবং
সময় প্রকাশনীর ফরিদ আহমেদ
এরা দু’জনেই জানে না এদের আমি কি পরিমাণ পছন্দ করি। একদিন হুট করে মরে যাবো, আমার ভালোবাসার কথা এরা জানবে না। তা তো হয় না। কাজেই এই উৎসর্গপত্র

রাক্ষস খোক্কস এবং ভোক্ষস
নিষাদের
পাঁচ তলার চাচী
এবং
মোটু চাচুকে
(এই দু’জন মনে করেন নিষাদ
মানব সন্তান না, দেবশিশু।
মনে হয় এদের মাথায় কোন সমস্যা আছে।)

নুহাশ এবং আলাদিনের আশ্চর্য চেরাগ
গোলটা-চক্ষু, নুহাশ আব্বুটিং কে

ভূত ভূতং ভূতৌ
ছোট্ট বন্ধুরা, তোমাদের কি কখনো এমন হয় যে কোন একজন কে খুব ভালো লাগে, কিন্তু কখনো মুখ ফুটে ভালোলাআর কথাটা বলতে পারো না? আমার প্রায়ই হয়। আমার এমন একজন ভালো লাগার মানুষ হচ্ছেন ছোট মির্জা আসাদুজ্জামান নূর। মুখ ফুটে তাকে এই কথা বলিনি। আজ বললাম। ছোটদের এই বইটি তার জন্য।

চক্ষে আমার তৃষ্ণা
আমার হৃদয় নামক পাম্পিং মেশিনে কিছু সমস্যা হয়েছে। সমস্যা সমাধানের জন্যে মাঝে মাঝে আমাকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালে যেতে হয়। তখন এক প্রবাসী গল্পকার ছুটে আসেন। প্রাণপণ চেষ্টা করেন আমাকে কিছুটা স্বস্তি দিতে।
শহীদ হোসেন খোকন
স্বস্তিকারকেষু

আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
বাবা ও মা’কে

রূপা
তিনি দূর দ্বীপবাসিনী
তাঁর পছন্দের জগত, স্টেইনবেকের রহস্যময় জগত।
আমার অল্প কিছু কাছের মানুষদের একজন।
সালেহা চৌধুরী

আজ আমি কোথাও যাবো না
মানুষ পৃথিবীতে এসেছে পঞ্চ ইন্দ্রিয় নিয়ে। শোনা যায় কিছু মহাসৌভাগ্যবান মানুষ ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় নিয়েও আসেন। আমার কপাল মন্দ, ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় দূরের কথা পঞ্চম ইন্দ্রিয়ের এক ইন্দ্রিয় কাজ করে না। দীর্ঘ পনেরো বছর ধরে আমি কোন কিছুর গন্ধ পাই না। ফুলের ঘ্রাণ, লেবুর ঘ্রাণ, ভেজা মাটির ঘ্রাণ... কোন কিছুই না।
এদেশের এবং বিদেশের অনেক ডাক্তার দেখালাম। সবাই বললেন, যে নার্ভ গন্ধের সিগন্যাল মস্তিষ্কে নিয়ে যায় সেই নার্ভ নষ্ট হয়ে গেছে। সেটা আর ঠিক হবে না। আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে গন্ধবিহীন জগৎ স্বীকার করে নিলাম।
কী আশ্চর্য কথা, অল্পবয়স্ক এক ডাক্তার আমার জগতকে সৌরভময় করতে এগিয়ে এলেন। দীর্ঘ পনেরো বছর পর হঠাৎ লেবু ফুলের গন্ধ পেয়ে অভিভূত হয়ে বললাম, এ-কী!
যিনি আমার জগৎ সৌরভময় করেছেন, তাঁর নিজস্ব ভুবনে শত বর্ণের শত গন্ধের, শত পুষ্প আজীবন ফুটে থাকুক- এই আমার তাঁর প্রতি শুভ কামনা।
ডা. জাহিদ

জল জোছনা
সমরেশ মজুমদার
একজন বড় মাপের মানুষ।

পুতুল
নীলু, কল্যাণীয়াসু
‘কতো না দিন রাতি
তুমি ছিলে আমার খেলার সাথী’

সে ও নর্তকী
বিমুখ প্রান্তরে সেই সবুজের সমারোহ
হাসান হাফিজুর রহমান
স্মৃতির উদ্দেশ্যে

মানবী
মেহের আফরোজ শাওন
সুকল্যাণ হাসে
প্রসন্ন হাসি আজ
দিতে হবে দাসে

বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল
উপন্যাস লেখার একটা পর্যায়ে
উপন্যাসের চরিত্রগুলোকে
রক্তমাংসের মানুষ মনে হতে থাকে।
তাদেরকে কি বই উৎসর্গ করা যুক্তিযুক্ত না?
হেদায়েতের বড় ভাই বেলায়েতকে।

জলপদ্ম
সাধারণ হয়েও অসাধারণ
আমার অতি প্রিয় একজন
ময়মনসিংহের সালেহ ভাই
করকমলে।

মধ্যাহ্ন প্রথম খন্ড
মেহের আফরোজ শাওন।
পরম করুণাময় ত্রিভুবনের শ্রেষ্ঠ উপহার তাকে দিয়েছেন। তার কোলভর্তি নিষাদ নামের কোমল জোছনা। আমার মতো অভাজন তাকে কি দিতে পারে? আমি দিলাম মধ্যাহ্ন। তার কোলে জোছনা, মাথার উপর মধ্যাহ্ন। খারাপ কি?

মধ্যাহ্ন দ্বিতীয় খন্ড
বোবায় ধরা নামের একটি জটিল ব্যাধি আমার আছে। ঘুমের মধ্যে হঠাৎ মনে হয় বিকট দর্শন জন্তুর মতো কয়েকটি অতিপ্রাকৃত প্রাণী আমার বুকে বসেছে। গলা চেপে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে। আতঙ্কে আমি অস্থির হয়ে চিৎকার করতে থাকি। তখন একটা কোমল স্পর্শ আমার কপালে পৌঁছে। গভীর মমতায় একজন বলে, ‘এই তো আমি আছি’। আমার ঘুম ভাঙে, আমি স্বাভাবিক হই।
মমতাময়ী শাওনকে।



জোছনা ও জননীর গল্প
আমার মা বেগম আয়েশা আক্তার খাতুন
বাবা(শহীদ) ফয়জুর রহমান আহমেদ

মাতাল হাওয়া
কোন মৃত মানুষ মহান আন্দোলন চালিয়ে নিতে পারেন না। একজন
পেরেছিলেন।
আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান
তাঁর রক্তমাখা শার্ট ছিলো ঊনসত্তরের
গণআন্দোলনের চালিকাশক্তি

আজ দুপুরে তোমার নিমন্ত্রণ
বৃক্ষদের!
যাদের কারণে গল্পগুলি লেখা হয়েছে

একটি সাইকেল এবং কয়েকটি ডাহুক পাখি
Poor FLC-কে।
হতদরিদ্র শব্দটির একটি সুন্দর
বাংলা আছে, ‘নয়দুয়ারি’।

শুভ্র গেছে বনে
শুভ্রর মতো কাউকে কি আমি চিনি, যাকে এই বই উৎসর্গ করা যায়? না, চিনি না। প্রকৃতি শুদ্ধতম মানুষ তৈরি করে না। কিছু-না-কিছু খাদ ঢুকিয়ে দেয়।
এই বই আমার অচেনা সেইসব মানুষের জন্যে, যারা জানেন তাদের হৃদয় শুভ্রর মতোই শুভ্র

বাদশাহ নামদার
নিনিত হুমায়ূন
আমার কেবলই মনে হচ্ছে পুত্র নিনিত পিতার কোন স্মৃতি না নিয়েই বড় হবে। সে যেন আমাকে মনে রাখে এইজন্যে নানান কর্মকান্ড করছি। আমি ছবি তুলতে পছন্দ করি না। এখন সুযোগ পেলেই নিনিতকে কোলে নিয়ে ছবি তুলি।
এই বইয়ের উৎসর্গপত্রও স্মৃতি মনে রাখা প্রকল্পের অংশ।

রাবণের দেশে আমি এবং আমরা
বাবা নিনিত
আমার সঙ্গে তোমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ।
হায় রে! এই স্মৃতি তোমার মনে থাকবে না।

উঠোন পেরিয়ে দুই পা
পক্ষী বন্ধু সাদাত সেলিম
তিনি পাখিদের ভালোবাসেন
পাখিরা কি তাঁকে ভালোবাসে?

বলপয়েন্ট
নিতাদ বেবী’কে
(নিষাদ হুমায়ূন)
বাবাকে সে খুব বেশিদিন কাছে পাবে বলে মনে হচ্ছে না।
যদি কোন বিষণ্ণ চৈত্রের দিনে বাবার কথা তার জানতে
ইচ্ছা করে, তখন এই বই সে পড়বে। এবং সে নিশ্চয়ই
বলবে, আমার বাবা ছিলেন একজন ‘দুঃখী বলপয়েন্ট’!

ফাউন্টেনপেন
ক্রিকেট তারকা সাকিব আল হাসান
ব্যক্তিগতভাবে আমি এই তরুণকে চিনি না। কিন্তু মুগ্ধ হয়ে তার ক্রিকেট খেলা দেখি। স
তার কাছে আমার একটি প্রশ্ন আছে। দশজন কিংবা বারোজন না হয়ে ক্রিকেট কেন এগারজনের খেলা?

মিসির আলীর চশমা
সম্প্রতি আমি একজনকে পেয়েছি যে বাংলাদেশের বিভিন্ন মানুষদেরকে মিসির আলি হিসেবে নিয়ে আসছে। এবং সবাইকে ভাবতে বাধ্য করছে এদের মিসিল আলি হিসেবে ভাবতে।
তরুণ পরিচালক
অনিমেষ আইচ
মিসির আলি সন্ধানেষু

পুফি
নিষাদ তার নানাজানকে ডাকে মহারাজ।
মহারাজ বিড়াল দু’চক্ষে দেখতে পারেন না।
তার ফ্ল্যাটে পুফি নামে একটা বিড়াল ছিলো
তাকে তিনি অঞ্চল ছাড়া করেছেন। লাভ
হয়নি, অদ্ভুত অদ্ভুত সময়ে বিড়াল তাঁর ঘরে
ঢুকে। কেমন করে জানি তাকিয়ে থাকে।
বিড়াল বিদ্বেষী মহারাজা
ইঞ্জিনিয়ার মোহম্মদ আলী
শ্রদ্ধাভাজনেষু

মিসির আলি অমনিবাস
'মিসির আলি অমনিবাস' আমার অতি প্রিয় গ্রন্থের একটি। প্রিয় গ্রন্থের সঙ্গে প্রিয়জনের নাম যুক্ত থাকাই বাঞ্চনীয়। মিসির আলির লজিক এই কথাই বলে। কাজেই বইটি গুলতেকিনের জন্য।

তন্দ্রাবিলাস
সেলিম চৌধুরী এবং তুহিন
মাঝে মাঝে চিন্তা করি- আমার এক জীবনের সঞ্চয় কি? কিছু প্রিয় মুখ,
কিছু সুখ স্মৃতি... প্রিয়মুখদের ভেতর তোমরা আছো। এই ব্যাপারটা
তোমাদের কাছে কতোটুকু গুরুত্বপূর্ণ আমি জানি না...

যখন নামিবে আঁধার
খোকন নামের সঙ্গে কীভাবে যেন আমি যুক্ত।
চারজন খোকনের সঙ্গে আমার গাঢ় পরিচয় আছে।
খোকন সিঙ্গাপুর
খোকন নিউ ইয়র্ক
খোকন লাস ভেগাস
খোকন ঢাকা
চার খোকনের এক বই

মিসির আলি! আপনি কোথায়?
কিছু লেখা আছে কাউকে উৎসর্গ করতে মন চায় না। এই লেখাটি সেরকম।
কাজেই উৎসর্গ পত্রে কেউ নেই।

কহেন কবি কালিদাস
এক সময় তার পছন্দের চরিত্র ছিলো হিমু। সে হিমুর মতো কথা বলতো, হিমুর মতো ভাবতো। তার বোনরা তার কান্ড দেখে তাকে একটা হলুদ পাঞ্জাবিও বানিয়ে দিলো। সে গম্ভীর মুখে হলুদ পাঞ্জাবি পরে আমার সঙ্গে দেখা করতে এলো। কিছুদিন হলো সে জানাচ্ছে হিমু এখন আর তার প্রিয় চরিত্র না। সে এখন মিসির আলির ভক্ত।মিসির আলির এই বইটি তার জন্যেনুহাশ হুমায়ূন দ্য গ্রেট

হরতন ইশকাপন
এই বইটির কোন উৎসর্গ পত্র নেই।
উৎসর্গ পাতায় কারোর নাম লিখতে ইচ্ছা করছে না।
যতো বয়স বাড়ছে আমিও মনে হয়
মিসির আলির মতো নিজেকে গুটিয়ে আনছি।

মিসির আলি আনসলভড
মিসির আলির কিছু স্বভাব আমার মধ্যে আছে। অতি বুদ্ধিমান মানুষদের কাছ থেকে দূরে থাকতে পছন্দ করি। চ্যানেল আই এর ইবনে হাসান খান তার ব্যতিক্রম। অতি বুদ্ধিমান হলেও তার সঙ্গ আমি অত্যন্ত পছন্দ করি।
ইবনে হাসান খান
বুদ্ধিশ্রেষ্ঠ

হিমু
আয়েশা মোমেন,
আপা, আপনি ভালোবাসার যে কঠিন ঋণে আমাকে জড়িয়ে রেখেছেন, সেই ঋণ শোধ
করা সম্ভব নয়।
ঋণী হয়ে থাকতে ভালো লাগে না, কিন্তু কী আর করা!

হিমু মামা
অমিয়
বাবা মা’র হাত ধরে
দেশে দেশে ভ্রমিও

হিমুর দ্বিতীয় প্রহর
জাহিদ হাসান, প্রিয় মানুষ
মানুষ হিসেবে সে আমাকে মুগ্ধ করেছে,
একদিন হয়তো অভিনয় দিয়েও মুগ্ধ করবে।
(দ্বিতীয় বাক্যটি দিয়ে তাকে রাগিয়ে দিলাম, হা হা হা)

সে আসে ধীরে
মৃত্যুর কাছাকাছি যাবার মতো ঘটনা আমার জীবনে কয়েকবারই ঘটেছে। একবারের কথা বলি। আমার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে- আমাকে নেয়া হয়েছে হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে। আমি চলে গিয়েছি প্রবল ঘোরের মধ্যে, চারপাশের পৃথিবী অস্পষ্ট। এর মধ্যেও মনে হচ্ছে হলুদ পাঞ্জাবি পরা এক যুবক আমার পাশে বসে। কে সে? হিমু না-কি? আমি বললাম, কে? যুবক কাঁদো কাঁদো গলায় বলল, হুমায়ূন ভাই, আমি স্বাধীন। আপনার শরীর এখন কেমন? শরীর কেমন জবাব দিতে পারলাম না, আবারও অচেতন হয়ে পড়লাম। এক সময় জ্ঞান ফিরল। হলুদ পাঞ্জাবি পরা যুবক তখনো পাশে বসা। আমি বললাম, কে? যুবক কাঁপা কাঁপা গলায় বলল, আমি স্বাধীন।হিমুর এই বইটি স্বাধীনের জন্যে। যে মমতা সে আমার জন্যে দেখিয়েছে সেই মমতা তার জীবনে বহুগুণে ফিরে আসুক- তার প্রতি এই আমার শুভকামনা।
হিমুর নীল জোছনা
বাষট্টি বছর বয়েসী কঠিন হিমু কেউ কি দেখেছেন?
আমি দেখেছি। তার নাম সেহেরী। অবসরপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন। তিনি শুধু যে হলুদ পাঞ্জাবি পরেন তা-না, তিনি নিজের চুল-দাড়ি সবই মেহেদি দিয়ে হলুদ করে রাখেন। পূর্ণিমার রাতে আয়োজন করে জোছনা দেখতে গাজীপুরের জঙ্গলে যান
সৈয়দ আমিনুল হক সেহেরী
(হিমু, ফার্স্টক্লাস)

হিমুর আছে জল
একজন মানুষকে চেনা যায় যুদ্ধক্ষেত্রে এবং ছবির আউটডোর শুটিং-এ।
নিষাদের প্রিয় দাড়িওয়ালা মামাকে।
তারিক আনাম খাঁন।

তোমাদের এই নগরে
এ.এফ.এম. তোফাজ্জল হোসেন
এই মানুষটি জীবনে কোন কিছুই চ্যালেঞ্জ হিসেবে
গ্রহণ করেনি নি। তবু তাঁর বন্ধুরা তাঁকে আদর
করে ডাকে- চ্যালেঞ্জার।

হিমুর বাবার কথামালা
মধ্যরাত্রে যাদের সাথে হিমুর দেখা হয়,
বইটি তাদের জন্যে।

হিমু রিমান্ডে
জগতের সর্বকনিষ্ঠ হিমু
নিষাদ হুমায়ূন-কে
হাঁটি হাঁটি পা পা
(হিমুর মতো)
যেখানে ইচ্ছা সেখানে যা।

আজ হিমুর বিয়ে
উৎসর্গ করার মতো কাউকে পাচ্ছি না। সরি।

চলে যায় বসন্তের দিন
আমার একটি খুব প্রিয় গান আছে, গিয়াসউদ্দিন সাহেবের লেখা
‘মরণ সঙ্গীত’- ‘মরিলে কান্দিস না আমার দায়’।
প্রায়ই ভাবি আমি মারা গেছি, শবদেহ বিছানায় পড়ে আছে, একজন কেউ গভীর আবেগে গাইছে- ‘মরিলে কান্দিস না আমার দায়...’
‘নক্ষত্রের রাত’ নামের ধারাবাহিক নাটকের শুটিং ফ্লোরে আমি আমার ইচ্ছা প্রকাশ করলাম। এবং একজন কে দায়িত্ব দিলাম গানটি বিশেষ সময়ে গাইতে। সে রাজি হলো। উৎসর্গ পত্রের মাধ্যমে তাকে ঘটনাটি মনে করিয়ে দিচ্ছি। আমার ধারণা সময় এসে গেছে।
মেহের আফরোজ শাওন

রোদন ভরা এ বসন্ত
হিমু নামের কেউ যদি থাকতো
তাহলে কোন এক জোছনার রাতে
তাকে বলতাম- এই বইটি কেন
আপনাকে উৎসর্গ করা হল বলুনতো?
দেখি আপনার কেমন বুদ্ধি!



এবং হিমু
ব্রাত্য রাইসু, যে মাঝে মাঝে হিমুর মতো হাসে।

হিমুর একান্ত সাক্ষাৎকার ও অন্যান্য
এক জীবনে অনেককে বই উৎসর্গ
করে ফেলেছি। এদের মধ্যে পছন্দের মানুষ
আছে আবার অপছন্দের মানুষও আছে।
অপছন্দের মানুষদের কেন বই উৎসর্গ করেছিলাম
এখন তা আর মনে করতে পারছি না।
উৎসর্গ খেলাটা আপাতত বন্ধ।

হিমুর মধ্যদুপুর
নওশাদ চৌধুরী প্রিয়বরেষু। অসম্ভব প্র্যাকটিক্যাল একজন মানুষ। মাথায় ব্যবসা নিয়ে নানান পরিকল্পনা। তারপরেও তাঁর মধ্যে আমি হিমুর ছায়া দেখি এবং অবাক হই।

[আপডেট হবে]
---------------------------------------------------------------------------


হুমায়ূন আহমেদ, গুলতেকিন খান, নুহাশ হুমায়ূন
এই অপূর্ব রূপবতী স্ত্রীকে ফেলে কেন তিনি বিয়ে করতে গেলেন শাওন কে? :( :( ছবিটা দেখেই তো বুক দুমড়ে উঠছে। অনেকেই তাঁকে বলেছেন তাদের জীবনে দেখা শ্রেষ্ঠ সুন্দরী... এমনকি হুমায়ূন নিজেও!!!


কোন এক অনুষ্ঠানে গুলতেকিনের সঙ্গে হুমায়ূন


গুলতেকিন। এ ছবিটি হুমায়ূনের বিভিন্ন নাটকে দেয়ালে ঝোলানো অবস্থায় দেখবেন।


বছর দশেক আগে গুলতেকিন


নুহাশ পল্লীতে ইফতারি আয়োজন


নিনিতের জন্মের পর


নবীন সংসার


ইউনুসের সাথে


মৃত্যু নিয়ে প্রায়ই ভাবি...

সবশেষে একটি প্রস্তাবনা। আমাদের প্রিয় লেখকের সর্বশেষ বইটি যাতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অক্ষতভাবে প্রকাশ করা হয়, তার জন্যে একটি উদ্যোগ প্রয়োজন। প্রয়োজনে এ ব্যাপারে স্মারকলিপি প্রস্তুত করা যেতে পারে। তাঁর শেষ কীর্তি এভাবে অবহেলায় পড়ে থাকবে, সেটা কখনোই আমরা হতে দিতে পারিনা।
Posted by Md. Samir Uddin at 10:07 No comments: Email ThisBlogThis!Share to TwitterShare to FacebookShare to Pinterest
Labels: জীবন, পত্র সমগ্র, বানী, ভালবাসার কথা, ভালবাসার বানী
মনিষিদের বানী

    ১,দুঃখ যত গভীর হয়, সুখ তত নিকতে আসে।     
    ৩, সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না।৩.      সুন্দরী স্ত্রী এবং পিছনের দরজা যে কোন মুহূরর্তে একজন ধনীলোককে গরীব করতে পারে-টিএল পিকক      অনুতাপে পাপ খন্ডায় তার অহমিকায় পূন্য খন্ড হয়।(হযরতওমর(রা)
    ৪, ধংসের মধ্যে দাঁড়িয়ে যেজনের কথা বলতে পারে সেইতোসত্যিকার অর্থে তোজোদ্দীপ্ত পুরুষ-হেনরী ক্যাসন।প্রতিটি মানুষ চাঁদের ,মতো যার একটা অন্দকার দিক আছে যেদিবসে কাউকে দেখতে চায়না –মার্খ টোয়াইন।

    ৫,   সুন্দরর্য যেমন দেহের উৎকর্ষ বৃদ্ধি করে তেমনি আবার মনেরসৌন্দর্যও বৃদ্ধি করে-ইমারসন।
    ৬,  যে ব্যক্তি পাপের মত পূণ্যকেও গোপন রাখে সে-ই খাঁটিলোক-সূফি ইয়পাকুব।
     ৭,  কেউ এতো বেশি চালাক হয় না যে, অন্যে তাকে অতিক্রমকরতে পারে না-জর্জ হার্বার্ট।
    ৮,  প্রত্যেক লোকের তার কর্মক্ষমতার উপর আস্থা থাকাউচিৎ-উইলিয়াম ব্রাক।
    ৯,  চোখের পানি যার ফেলতে হয়নি চোখের পানির মর্যাদা তারকাছে নেই-জেফারসন।
    ১০,   তোমাদের মধ্যে সেই লোকই আমার নিকট অধিকতর প্রিয় যেঅধিকতর চরিত্রবান-আল-কোরআন।
    ১১,  প্রতিভা বলে কোন জিনিসই নাই। পরিশ্রম কর, সাধনা করপ্রতিভাকে অগ্রাহ্য করতে পারবে-ভলটেয়ার।
     ১২,ধনদৌলত খরচ করলে কমে যায়, কিন্তু জ্ঞানবিতরণ করলেউত্তরোত্তর বাড়তেই থাকে-হযরত আলী (রা)।
    ১৩,জুলুম ও অত্যাচারী লোক কিয়ামতের দিন অন্ধ হইয়াউঠিবে-আল-হাদিস।
      ১৪,পিতার আতœনিয়ন্ত্রণই ছেলে-মেয়েদের পক্ষে সর্বশ্রেষ্ঠউদাহরণ-ডেমোত্রিটাস।
    ১৫,  দৃঢ় বিশ্বাস, অনবরত প্রচেষ্টা এবং বিশ্বজয়ী প্রেম-জীবনযুদ্ধ এইহলো মানুষের হাতিয়ার-আল্লামা ইকবাল।
     ১৬মানুষ যখন তার যোগ্য মর্য়াদা হারিয়ে ফেলে, তখন সেযেখানে ইচ্ছা সেখানেই যেতে পারে-শেখ সাদী।
    .     মানুষ অশান্তি চায় না, আবার মানুষই অশান্তির কারণ-আবুজাফর শামসুদ্দীন।
      আমার শৈশবের বন্ধুরা আমার নিকট এক একটি বিশ্বাসেরস্তম্ভ-জি,এম,হিলার্ড।
    .      কামনা হইতে ক্রান্তি জন্মে, ত্রান্তি হইতে অধর্ম জন্মে-বঙ্কিম চন্দ্র।
    .      যে সৎ চিন্তায় নিমগ্ন থাকে, কলুষতা তাকে স্পর্শ করতে পারেনা-জর্জ লির্ণলে।
         সুন্দরভাবে বেঁচে থাকা একটা আর্ট, যার জন্য সাধনারপ্রয়োজন হয়-জন ম্যাকি।
    ২৪.      যে পরিশ্রমি সে অন্যের সহানুভূতির প্রত্যাশী নয়-এডমণু বার্ক।
    ২৫.      তোমার হাতা পা-ই হচ্ছে তোমার দুযোগ মুহূর্তে সবচেয়ে বড়আপন-জর্জ মেরিডিথ।
    ২৬.     জ্ঞানসাধকের দোয়াতের কালি শহীদের রক্তের চেয়েওপবিত্র-আল-হাদীস।
    ২৭.      ব্যায়ামের দ্বারা যেমন শরীরের উন্নতি হয়, পড়াশুনার দ্বারামনেরও তেমনি উন্নতি হয়ে থাকে-এডিসন।
    ২৮.     মানুষ ক্রোধের বশবর্তী হয়ে যা বলে তা হালকা ভাবে গ্রহণকর-মেরী কুইন।
    ২৯.     যে চাবিটি নিয়মিত ব্যবহার হয়, সেই চাবিটি স্বভাবতই অনেকবেশি উজ্জ্বল-েিবঞ্জামিন ফ্রাংকলিন।
    ৩০.     একজন অল্প বয়স্কা তরুণী, স্ত্রী হিসাবে অথবা মা হিসাবেকোনটাতেই ভাল নয়-জন এডামস্।
    ৩১.     গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবার আগে শত ব্যস্ততার মধ্যেও একটুদাঁড়াও, চিন্তা কর-জন ক্লার্ক।
    ৩২.     তোমার প্রার্থনা আল্লাহ তায়ালা মঞ্জুর করিবেন-এইরূপদৃঢ়বিশ্বাস করিয়া তাঁহার নিকট প্রার্থনা কর-আল-হাদীস।
    ৩৩.     ঠোঁট যত সুন্দরই হোক, হাসতে না জানলে সে ঠোঁটের সৌন্দর্যম্লান হয়ে যাবে-ম্যানিঞ্জার।
    ৩৪.     যা তুমি স্বয়ং করনা বা করতে চাওনা তা অন্যকে করতেউপদেশ দিওনা-হযরত আলী(রাঃ)।
    ৩৫.     অলস লোকেরা অবসরের আনন্দ পায় না-এমিলি ডিকেনসন।
    ৩৬.     আমি কোন জিনিস গচ্ছিত রাখিনা তাই হারানোর ভয়ে আমিচিন্তিত নই-সক্রেটিস।
    ৩৭.     শান্তিতে প্রতিবেশীর সাথে বসবাস করতে হলে সব সময় তারখোঁজ-খবর রাখতে হবে-জনক্লেথ।
    ৩৮.    প্রতিটি মুহূর্তের একটি নিজস্ব অর্থ আছে-এডমন্ড বার্ক।
    ৩৯.     একজন জ্ঞানী লোকই সংসারে তৃপ্তিহীন বেশি-সুইবন্ট।
    ৪০.      একজনের ভুল ধরিয়ে দেয়া আর তাকে সত্যের সন্ধান দেয়াদুয়ের মধ্যে বিরাট  পার্থক্য রয়েছে-জন লুক।
    ৪১.      মেঘ যদি না থাকতো তবে আমরা সূরর্যকে এমনভাবেউপভোগ করতে পরতাম না-জনরে।
    ৪২.      প্রত্যেক লোকের তার কর্মক্ষমতার উপর আস্থা থাকাউচিত-উইলিয়াম ব্রাক।
    ৪৩.     জীবনে হউক, জীবনাবসানেই হউক, একজন ভাল ব্যক্তির মন্দকিছুই ঘটতে পারে না-সক্রেটিস।
    ৪৪.      ধর্ম মানুষের প্রয়োজনেই সৃষ্টি, তাই ধর্ম মানুষের মঙ্গলের কথাইবলে-স্টেপ হেন।
    ৪৫.      জ্ঞানী পুত্র পিতার আনন্দ বর্ধন করে কিন্তু নির্বোধ পুত্র মাতারকষ্টের কারণ-হযরত সোলায়মান(রাঃ)।
    ৪৬.     নৈতিকতার জন্য যদি তুমি কাজ করতে চাও তবে ধৈর্য ধরতেহবে-ই. ওয়াই মুলীস।
    ৪৭.      একজন দরিদ্র লোক ভালবাসতে এবং প্রার্থনাই করতেপারে-জন ফ্লোরিও।
    ৪৮.     সবাই প্রশ্ন করতে পারে না। দুদ্ধিমানেরা প্রশ্ন করে, বোকারাতর্ক করে-বাট্রান্ড রাসেল।
    ৪৯.     তোমার ক্রোধকে আয়ত্তে রাখ, নচেৎ ক্রোধই তোমাকে আয়ত্তকরবে-হোরেস।
    ৫০.     মানুষ ভাবে, আর বিধাতা দিক নির্দেশ করেন-আল-কোরআন।
    ৫১.      যারা জমিনে আছে তাদের উপর দয়া কর, যিনি আকাশেআছেন তিনি তোমার উপর দয়া করবেন-তাবরানী।
    ৫২.      খ্যাতি হচ্ছে যৌবনের পিপাসা-বায়রণ।
    ৫৩.     প্রেম হচ্ছে বন্দুত্বের জীবন এবং চিঠি হচ্ছে প্রেমের জীবন-জেমসহাওয়েল।
    ৫৪.      যত বেশি দিন বাঁচবে তত বেশি হৃদয় বিদারক অভিজ্ঞাতাঘটবে-এডমন্ড বার্ক।
    ৫৫.     কৃপনের দরজা শুধুমাত্র একটি মেহমানের জন্য খোলা, সে হলমালেক আল মউত-আল-হাদীস।
    ৫৬.     মুমেনের লক্ষন তিনটি-সত্য কথা বলা, আমানত রক্ষা করাএবং ওয়াদা পালন করা-আল-হাদীস।
    ৫৭.      করুনা করা ভাল কিন্তু করুনা যেন কাউকে অলস করে নাতোলে-ডাবলিউ এস গিলবার্ট।
    ৫৮.     যে যুক্তি দিয়ে কথা বলতে পারে সে একটা বিশেষ কিছু করতেপারে-স্যামুয়েল কুট।
    ৫৯.     ভালবাসা তালাবদ্ধ হৃদয়ের দুয়ার মুহূর্তে খুলে দেয়-টমাসমিডল্টন।
    ৬০.     সত্যিকার দেশপ্রেমিক যারা তারা কোল দল করে না-উইলিয়ামওয়াটসন।
    ৬১.     প্রতিটি মানুষই নিজেকে বুদ্ধিমান মনে করে, আর প্রত্যেকমানুষই তার আপন সন্তান সুশ্রী শেখে-শেখ সাদী।
    ৬২.     যার অল্প আছে সে দরিদ্র নয়, যে বেশি আশা করে সে-ইদরিদ্র-ডানিয়েল।
    ৬৩.     মনের অসন্তোষকে দীর্ঘদিন জিইয়ে রাখা স্বাস্থের পক্ষেক্ষতিকর-ডেল কার্নেগী।
    ৬৪.     বড় বড় চিন্তাগুলি হৃদযের থেকে উদ্ভুত হয়েথাকে-ভাইভেনারগাস।
    ৬৫.     যার মুখোশ পরে দেশের সেবায় এগিয়ে আসে তারা সবচেয়েবড় দেশদ্রোহী-টমাস মুর।
    ৬৬.     যারা আত্মপ্রশংসা করে খোদা তাদেরকে ঘৃণা করেন-সেন্টক্লিমেন্ট।
    ৬৭.     সুধী, এমন বন্ধু পরিত্যাগ করো যে তোমার শত্রুর সঙ্গেউঠাবসা করে-শেক সাদী।
    ৬৮.    কোন ঘটনা পুরোপুরি না শুনে মন্তব্য করা উচিৎ নয়-টমাসকিন।
    ৬৯.     যে একবার চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেয় তার সিদ্ধান্ত যথার্থ নয়-জর্জহাবার্ট।
    ৭০.      মনের উদারতার সাথে ঐশ্বর্যের তুলনা করা চলে না-মার্শাল।
    ৭১.      হে বিধাতা! আমি বৃহৎ হৃদয়ের ক্ষুদ্র মানুষকে ভালবাসতেচাই-জন ড্রিল্ক ওয়াটার।
    ৭২.      যারা সব সময় নিজেকে অসুস্থ ভাবে তারা আজীবন অসুস্থইথাকে-জুভেনাল।
    ৭৩.     আনন্দহীন জীবন, জীবন নয়-হেরী ইমারসন।
    ৭৪.      একটি ভালো কাজ কখনো হারিয়ে যায় না-ব্যাসিল।
    ৭৫.      প্রেম একটি লাল গোলাপ-রশীদ করিম।
    ৭৬.     কথা বলার পূর্বে চিন্তা করে দেখ সেটা বলা ঠিক হবেকিনা-রাস্কিন।
    ৭৭.      ভালোবাসা যা দেয় তার চেয়ে বেশি কেড়ে নেয়-টেনিসন।
    ৭৮.     অন্ধ ব্যক্তিরাই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভাগ্যহত-ডিকেন্স।
    ৭৯.     ভাবুক আর ভ্রমণকারী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ দরবেশ-শেখ সাদী।
    ৮০.     নিশ্চয়ই নিজের মনের বিরুদ্ধে জেহাদ করাই শ্রেষ্ঠজেহাদ-আল-কোরআন।
    ৮১.     যে বিশ্ব মানবের হিতসাধন করে সে-ই শ্রেষ্ঠমানুষ-আল-হাদীস।
    ৮২.     প্রতিভাবান ব্যক্তিই ধৈর্য ধারণ করতে পারেন-ইকম্শ।
    ৮৩.    দেশের সবচাইতে উদ্বিগ্ন ব্যক্তি হচ্ছেন শাসনকর্তা-ইমামগাজ্জালী(রাঃ)।
    ৮৪.     নদীতে স্রোত আছে তাই নদী বেগমান, জীবনে দ্বন্দ্ব আছে তাইজীবন বৈচিত্রময়-টমাস মুর।
    ৮৫.     অপরের প্রতি বিশ্বস্ত হতে হলে আগে নিজের প্রতি বিশ্বস্তহও-ফ্রান্সিস টন্সন।
    ৮৬.    যে দেশে গুণের সমাদর নেই, সেদেশে গুণী জন্মাতে পারেনপা-ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
    ৮৭.     যখন অবসর পাও, সাধনা কর আর তোমার প্রভুর প্রতিঅনুরক্ত হও-আল-কোরআন।
    ৮৮.    কজকে ভালবাসলে কাজের মধ্যে আনন্দ পাওয়া যায়-মার্শাল।
    ৮৯.     সুস্থ চিন্তা শক্তি নিয়ে বাঁচ এবং অন্যকে বাঁচতে দাও-স্যামুয়েললাভার।
    ৯০.     কথা বলতে অনেকক্ষন চিন্তা কর তার পর মুখ থেকে বেরকরো-প্লেটো।
    ৯১.     আগুন দিয়ে যেমন লোহা চেনা যায় তেমনি মেজাজ দিয়েমানুষ চেনা য়ায়-এন,এ,শেড।
    ৯২.     তোমার জীবনে প্রতিটি আনন্দঘন মুহূর্তের দাম লক্ষ টাকা-জনবেল।
    ৯৩.     আল্লাহকে ভয় কর এবং মিত্যুর জন্য প্রস্তুত থাক, কেননা মৃত্যুপ্রত্যেকের সন্নিকট-আল-কোরআন।
    ৯৪.     প্রেম হলো জ্বলন্ত সিগারেটের মতো, যার শুরু আগুন দিয়ে আরপরিণতি ছাইয়ে-জর্জ বার্নাডশ।
    ৯৫.     প্রতারণা হচ্ছে বিষাক্ত পানির মতো যে দিক দিয়ে যাবে সেদিকেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে-নিকোলাস রাউ।
    ৯৬.     দুঃখের ব্যথার বেদনা থেকে বাঁচতে হলে কজের ভিতর দিয়েবাঁচতে হবে-জি,এইচ,লিইএস।
    ৯৭.     অজানাকে জানার জন্য মানুষের কৌতুহল এবং এই কৌতুহলথেকেই বিজ্ঞানের যাত্রা শুরু-ইমারসন।
    ৯৮.     মানুষকে শুদু মানুষ হিসাবে বিবেচনা করা যায় না, তার কর্মদ্বারা বিবেচনা কর-স্যার টমাস ব্রাইনি।
    ৯৯.     অন্য মানুষের পাপ দর্শনে ও বর্ণনা থেকে বিরত; উহাতোমাদের মধ্যেও আছে-আল-হাদীস।
    ১০০.    যে আইন প্রকৃতির বিরুদ্ধে, সে আইন জাতিরওবিরুদ্ধে-মিলটন।
    ১০১.    যে অপেক্ষা করতে জানে তার সব কিছুই আসে-বেঞ্জামিনভিজরেইলী।
    ১০২.    প্রকৃতির প্রথম এবং প্রধান আইন হচ্ছে পিতামাতাকে মান্যকরা-জ্যাকুইল মিলার।
    ১০৩.    বক্তা যদি ভালো হয় তবে গল্প খারাপ হলেও তা শুনতেশ্রুতিমধুর হয়-বেন জনসন।
    ১০৪.    ধর্মহীন বিজ্ঞান পঙ্গু আর বিজ্ঞানবিহীন ধর্মঅন্ধ-আইনস্টাইন।
    ১০৫.    যাদের আমি সবচেয়ে বেশি উপকার করি, তারাই আমাকেসর্বাদিক আঘাত দেয়-স্যাকো।
    ১০৬.    আত্মহত্যা জীবনের সবচেয়ে বড় কাপুরুষতারপরিচয়-নেপোলিয়ান।
    ১০৭.    আহমকের কথায় প্রতিবাদ করো না; শেষে তুমিও আহমকসেজে যাবে-হযরত সোলায়মান(আঃ)।
    ১০৮.   মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যতের বুনিয়াদ-নেপোলিয়ান।
    ১০৯.    মহৎ লোকের অন্তর সর্বক্ষণ দগ্ধ হতে থাকে-এডমন্ড বার্ক।
    ১১০.    গর্ব না করাই গর্বের বিষয় বড় হয়েও নিজেকে ছোট মনে করাগৌরবজনক-প্লেটো।
    ১১১.    কুৎসিৎ মনের চেয়ে কুৎসিৎ মুখ অনেক ভাল-জেমস ইলিস।
    ১১২.    অহমিকা থেকেই অশান্তির সৃষ্টি হয়-ই.আর.শীল।
    ১১৩.    যে সংগ্রাম করে সে পরাজিত হলেও মন খারাপ করে না-রবার্টফ্রষ্ট।
    ১১৪.    নিষ্ঠার সাথে পরিচর্যা করলে জীবনের লালিত্য বৃদ্ধিপায়-রিচার্ড হেনরী।
    ১১৫.    তোমরা রোজা রাখিও, তাহা হইলে স্বাস্থ্য লাভকরিবে-আল-হাদীস।
    ১১৬.    বড় হতে হলে সর্বাগ্রে সময়ের মূল্য দিতে হবে-ডিকেন্স।
    ১১৭.    অসত্যের দাপট ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু সত্যের গৌরবচিরস্থায়ী-হযরত সোলায়মান(আঃ)।
    ১১৮.    সাম্প্রতিককালের ধারণাই যে সত্য ধারণা তার কোন অর্থনেই-হাভার্ট স্পেয়ার।
    ১১৯.    আর্থিক দৈন্যের পরই যে দৈন্য আমাদের চক্ষে পড়ে সেটিআমাদের শিক্ষার দৈন্য-মোতাহার হোসেন চোধুরী।
    ১২০.    মানুষ ক্রোদের বশবর্তী হয়ে যা বলে তা হালকাভাবে গ্রহণকর-মেরী কুইন।
    ১২১.    বৎসর হিসাবে অভিজ্ঞতার হিসাব করা অর্থহীন-ইরাসমুস।
    ১২২.    অলংকারের সাহায্যে সৌন্দর্য বৃদ্ধির অর্থ হচ্ছে প্রকৃত সৌন্দর্যকেলুকিয়ে রাখা-এডিলা মরগ্যান।
    ১২৩.    ক্রোধ মনুষ্যত্বের আলোক শিখা নির্বাপিত করে দেয়-ইমামগাজ্জালী (রাঃ)।
    ১২৪.    নিজেদের অপকর্ম দ্বারা সভ্যতাকে দূষিত করো না-জেমস্রাসেল।
    ১২৫.    শিক্ষিত বোকরা অশিক্ষিত বোকার চেয়ে বেশিবোকা-মেলোরি।
    ১২৬.    একজন ভাল মানুষ একজন ভাল মানুষ তৈরী করতেপারে-মেনাগুার।
    ১২৭.    সব নিষ্ঠরতা দুর্বলতা থেকে জন্ম লাভ করে-সিনেকা।
    ১২৮.    আপোষ এবং সমঝোতাই জীবনকে সুন্দর করে-সিডনী স্মিথ।
    ১২৯.    কোন ঘটনা পুরোপুরি না জেনে মন্তব্য করো না-টমাস কিল।
    ১৩০.    যে খেলায় জয় পরাজয় নেই তা আদৌ খেলা নয়-গ্যাগুল্যারাইস।
    ১৩১.    এমন কৌতুহল করা উচিত নয় যা নিমর্ম-উইলিয়ামক্যামডেন।
    ১৩২.    অসুস্থ লোকের চিন্তা-ভাবনাও অসুস্থ থাকে-বেন জনসন।
    ১৩৩.   প্রমাণ না পেয়ে কাহাকেও অবিশ্বাস করো না-সিডনী স্মিথ।
    ১৩৪.    কর্মদক্ষতাই মানুষের সর্বাপেক্ষা বড় বন্ধু-দাওয়ানী।
    ১৩৫.    আকাংখার কেন বিশ্রাম নেই-বুলওয়ার্থ লিটন।
    ১৩৬.   যে বিদ্যাঅšে¦ষণন করে সে খোদার ইবাদতকরছে-আল-হাদীস।
    ১৩৭.    চোখ সব কিছু দেখতে পয় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায়না-স্পন্সারী।
    ১৩৮.   প্রতেক জিনিসের কিছু এবং কিছু জিনিসের সব কিছু পড়াভাল-ব্রোগার্হাম।
    ১৩৯.   সমস্ত কাজের ফলাফল নিয়ত অনুযায়ী হয়েথাকে-আল-হাদীস।
    ১৪০.    বন্ধু অপেক্ষায় শত্রুকে পাহারা দেওয়া সহজ-আলকমেয়ন।
    ১৪১.    কর্মব্যস্ত লোকের জীবনে স্বপ্ন বলে কিছু থাকে না-ডব্লিউ জিবেনহাম।
    ১৪২.    কিছু কিছু ভুল আছে যা প্রতিটি রক্ত মাংসের মানুষেই করেথাকে-স্যামুয়েল দানিয়েল।
    ১৪৩.    জ্ঞানী লোকেরা আমাকে এই বলে সতর্ক করে যে, জীবন হচ্ছেপদ্মপাতার জলের মত-রবিন্দ্রনাথঠাকুর।
    ১৪৪.    পরাজয়ে কখনো নিরুৎসাহ হতে নেই, তাছাড়া একে নতুনজীবনীশক্তি মনে করতে হবে-সাউথ।
    ১৪৫.    কখনও কখনও দুঃখই মুক্তি আনতে পারে-পেট্রেনিয়াস।
    ১৪৬.    যে বিদ্বান ব্যাক্তিকে সম্মান করে সে আমাকে সম্মানকরে-আল-হাদীস।
    ১৪৭.    সত্য কথা বলা এবং সুন্দর করে লেখা অভ্যাসের ওপর নির্ভরকরে-রাসকিন।
    ১৪৮.    তোমার বিরোধীকে উত্তর দেওয়ার আগে তাকে বুঝাতে চেষ্টাকরো-ক্যানি।
    ১৪৯.    যে ব্যবহার জানে না তার গর্ব করার কিছুইনেই-ডেমোন্যাক্রা।
    ১৫০.    জনগনের নিরাপত্তাই হচ্ছে সর্বোচ্চ আইন-সিসেরো।
    ১৫১.    বুদ্ধিুমান লোক জরুরী কাজেই তার জীবন ব্যয় করে-প্লেটো।
    ১৫২.    বিখ্যাত হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে বিশ্বাসী হওয়া-ওয়ান্টহুইটম্যান।
    ১৫৩.    মানুষের আয়ু কম, কজ বেশি। বুদ্ধুমান লোক জরুরী কাজেইতার জীবন ব্যয় করে-প্লেটো।
    ১৫৪.    যে নিজেকে চিনতে পেরেছে, সে আল্লাহ তায়ালাকে চিনতেপেরেছে-আল-হাদীস।
    ১৫৫.    অতি নির্বোধও অত্যাচারের প্রতিবাদ করে-সুইনবান।
    ১৫৬.    অল্পতে যারা সন্তুষ্ট তাদের ধংশ নেই-মিলয়ার।
    ১৫৭.    যে নিজের মর্যাদা নিজে বুঝেনা অন্যেও তার মর্যাদা দেয়না-হযরত আলী(রাঃ)।
    ১৫৮.   বোকা লোকদের প্রশংসা থেকে তুমি আমাকে দূরে রাখ-বেনজনসন।
    ১৫৯.    যে দেশে গুণের সমাদর নেই সে দেশে গুণী জন্মাতে পারেনা-ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
    ১৬০.    মেঘ যদি না থাকতো তবে আমরা সূর্যকে এমনভাবে উপভোগকরতে পারতাম না-জনরে।
    ১৬১.    অসুখী লোকের জীবনে আশা নেই, আবার হতাশাওনেই-জুভেনাল।
    ১৬২.    বিপদের সময় যার বুদ্ধি লোপ পায় না সে-ই যথার্থবুদ্ধিমান-জর্জ ইউলকিন্স।
    ১৬৩.   কর্মজীবি মানুষের গৃহে ক্ষুদা উঁকি মারে কিন্তু ঢুকতে সাহসপায় না-বেঞ্জামিন ফ্রাস্কলিন।
    ১৬৪.    জয়ী হবে যদি তেমরা আল্লাহর প্রতি দৃঢ় ঈমান রাখতেপার-আল-কোরআন।
    ১৬৫.    অর্থের জন্য প্রেম করা আর নিজের সঙ্গে বিশ্বাস ঘাতকতাকরা একই জিনিষ-জন ক্রাউন।
    ১৬৬.   সমাজের সবচেয়ে বড়ো আশাই হলো ব্যক্তিগত চরিত্র-চ্যানিজ।
    ১৬৭.    নিরবতা এক ধরনের অলস্কার যা মহিলাদের জন্য অত্যন্তশোভনীয়-হেনরী ডেজন।
    ১৬৮.   আমি তাকেই বেশি ঘৃণা করি যে নাম করতে যেয়ে তার জন্যসব ক্ষতিকে বিসর্জন দিয়েছে-জন গে।
    ১৬৯.   একটি সুন্দর মুখের চেয়ে একটি কুৎচিত মুখের মধুর কথাঅধিকতর সুন্দর-এমার্সন।A


https://www.youtube.com/watch?v=whbz442gHQc

Comments

  1. অনুপ্রেরণা ও সফলতার গল্প, শিক্ষামূলক ছোট গল্প, ইসলামিক ঘটনা, মনীষীদের উক্তি ও বাণী, রহস্য গল্প এবং অবাক করা সব ঘটনা পড়তে ভিজিট করুন অনুপ্রেরণা ডটকম।

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

পেপ্যাল ভেরীফাই হয়নি তাই বলে কি ডোমেইন-হোস্টিং কেনা বন্ধ থাকবে? জানুন আনভেরীফায়েড পেপ্যাল দিয়ে ডোমেইন ও হোস্টিং কেনা যায় কোথা থেকে

বিসিএস পছন্দর ক্ষেত্রে প্রথম প্রশাসন কেন? দেখুন কোন ক্যাডারের পদোন্নতি কেমনভাবে হয় বা কোথায় থেকে কোথায় পোস্টিং