বাংলাদেশ সংবিধান নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
১. বাংলাদেশ- একটি গণপ্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্র
২. বাংলাদেশের সরকার পদ্ধতি- এককেন্দ্রীক
৩. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন- সংবিধান
৪. দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ- শাসন বিভাগ
৫. বাংলাদেশের সংবিধানে মোট ভাগ- ১১টি
৬. সংবিধানে অনুচ্ছেদ আছে- ১৫৩টি
৭. সংবিধানে ভাগ- ১১টি, অনুচ্ছেদ- ১৫৩টি
৮. সংবিধানে তফসিল আছে- ৪টি
৯. সংবিধানে মূলনীতি আছে- ৪টি
১০. সংবিধানের রূপকার- ড. কামাল হোসেন
১১. সংবিধান রচনা কমিটির সদস্য- ৩৪ জন (প্রধান ছিলেন- ড. কামাল হোসেন)
১২. সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য- সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত
১৩.সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য- বেগম রাজিয়া বানু
১৪. বাংলাদেশের সংবিধান তৈরি করা হয়- ভারত ও বৃটেনের সংবিধানের আলোকে
১৫.বাংলাদেশের সংবিধান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন- ড. কামাল হোসেন
১৬. সংবিধান সর্বপ্রথম গণপরিষদে উত্থাপিত হয়- ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
১৭. সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়- ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
১৮. সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
১৯. সংবিধান দিবস- ৪ নভেম্বর
২০. হস্তলিখিত লিখিত সংবিধানের অঙ্গসজ্জা করেন- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
২১. সংবিধান- ২ প্রকার; লিখিত সংবিধান ও অলিখিত সংবিধান
২২. বাংলাদেশের সংবিধান- লিখিত সংবিধান
২৩. লিখিত সংবিধান নেই- বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব
২৪. বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের; আর ছোট- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
২৫. বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী- ১৪ বছরের নিচের শিশুদের শ্রমে নিয়োগ করা যাবে না
২৬. বাংলাদেশের সংবিধান থেকে ‘সমাজতন্ত্র’ ও ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাদ পরে- ১৯৭৮ সালে
২৭. বাংলাদেশের সংবিধানে আবার ‘সমাজতন্ত্র’ ও ২৯. ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ সংযোজন হয়- ২০১১ সালে
২৮. ‘বাঙালি’-র বদলে ‘বাংলাদেশি’ জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করা হয়- ১৯৭৬ সালে
২৯. সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহিম’ গৃহীত হয়- ১৯৭৭ সালে
৩০. ইনডেমনিটি বিল/অধ্যাদেশ জারি হয়- ১৯৭৫ সালে
৩১.ইনডেমনিটি বিল/অধ্যাদেশ বাতিল হয়- ১৯৯৬ সালে
২. বাংলাদেশের সরকার পদ্ধতি- এককেন্দ্রীক
৩. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন- সংবিধান
৪. দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ- শাসন বিভাগ
৫. বাংলাদেশের সংবিধানে মোট ভাগ- ১১টি
৬. সংবিধানে অনুচ্ছেদ আছে- ১৫৩টি
৭. সংবিধানে ভাগ- ১১টি, অনুচ্ছেদ- ১৫৩টি
৮. সংবিধানে তফসিল আছে- ৪টি
৯. সংবিধানে মূলনীতি আছে- ৪টি
১০. সংবিধানের রূপকার- ড. কামাল হোসেন
১১. সংবিধান রচনা কমিটির সদস্য- ৩৪ জন (প্রধান ছিলেন- ড. কামাল হোসেন)
১২. সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য- সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত
১৩.সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য- বেগম রাজিয়া বানু
১৪. বাংলাদেশের সংবিধান তৈরি করা হয়- ভারত ও বৃটেনের সংবিধানের আলোকে
১৫.বাংলাদেশের সংবিধান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন- ড. কামাল হোসেন
১৬. সংবিধান সর্বপ্রথম গণপরিষদে উত্থাপিত হয়- ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
১৭. সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়- ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
১৮. সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
১৯. সংবিধান দিবস- ৪ নভেম্বর
২০. হস্তলিখিত লিখিত সংবিধানের অঙ্গসজ্জা করেন- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
২১. সংবিধান- ২ প্রকার; লিখিত সংবিধান ও অলিখিত সংবিধান
২২. বাংলাদেশের সংবিধান- লিখিত সংবিধান
২৩. লিখিত সংবিধান নেই- বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব
২৪. বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের; আর ছোট- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
২৫. বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী- ১৪ বছরের নিচের শিশুদের শ্রমে নিয়োগ করা যাবে না
২৬. বাংলাদেশের সংবিধান থেকে ‘সমাজতন্ত্র’ ও ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাদ পরে- ১৯৭৮ সালে
২৭. বাংলাদেশের সংবিধানে আবার ‘সমাজতন্ত্র’ ও ২৯. ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ সংযোজন হয়- ২০১১ সালে
২৮. ‘বাঙালি’-র বদলে ‘বাংলাদেশি’ জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করা হয়- ১৯৭৬ সালে
২৯. সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহিম’ গৃহীত হয়- ১৯৭৭ সালে
৩০. ইনডেমনিটি বিল/অধ্যাদেশ জারি হয়- ১৯৭৫ সালে
৩১.ইনডেমনিটি বিল/অধ্যাদেশ বাতিল হয়- ১৯৯৬ সালে
Comments
Post a Comment